পানা পুকুরের পাশে নাচতে গিয়ে পুকুরেই উল্টে গেলো যুবতী, সোশ্যাল মিডিয়ায় হাসির রোল

সেই উক্তি টি বারংবার বলতে ইচ্ছা হচ্ছে “সত্য সেলুকাস কি বিচিত্র এই দেশ ” কি অদ্ভূত প্রাসঙ্গিকতা আছে। প্রবাদ প্রবচন উক্তি এসব কিছুই উড়িয়ে দেবার নয়।কিছু কিছুর প্রাসঙ্গিকতা আজো গভীর।
তেমনই এই ভিডিও টির ক্ষেত্রেও এই উক্তি টি প্রযোজ্য। ভিডিও টি একটি অলপ সময়ের ভিডিও।তাতে দেখা যাচ্ছে মেয়েটি একটি হিন্দি গানের সাথে পোস দিচ্ছে স্টাইলিস ভাবে হাঁটা চলা করছে।হঠাৎ ই আর ব্যালেন্স সামলাতে না পেরে উল্টে পড়ে যায়। আর পড়ে একটি পানা পুকুরে।আর সেটি অত্যন্ত লজ্জাজনক ব্যাপার । আর সেটা কে নিয়ে সোশাল মিডিয়া তোল পাড়।
এখন কম বেশি সবাই আমরা ফানি ভিডিও দেখতে পছন্দ করি।হয়ত আমরা হাসতে ভালোবাসি তাই।জীবনের চাপ টা হয়ত সাময়িক ভাবে কিছু টা কমে ।আর তাই এই সমস্ত ফানি ভিডিও শেয়ার কমেন্টস লাইক ও বেশি হয়।এখন মানুষ রাতের ঘুম টুকু ছাড়া সব সময় নিজেকে ফেস বুক হোয়াটস অ্যাপ ইন্সটাগ্রাম আরো যত রকমের সোশাল মিডিয়া আছে তাতেই ব্যস্ত।যার জন্যই কোনো ভিডিও মুহুর্তে ভাইরাল হতে সময় নেয় না।সব কিছুই হতে সময় লাগে কয়েক মিনিট।
যেভাবে সোশাল মিডিয়া নিজেই একটা বড় প্ল্যাটফর্ম তৈরী হয়েছে তাতে এমন আরো কত মানুষ নিজেকে এভাবে প্রকাশ করার জন্য মরিয়া হয়ে উঠেছে।
তাতেই ঘটছে এমন বিপত্তি।আর এমন করে ফানি ভিডিও তৈরী হচ্ছে অনেক যাতে করে আমাদের হাসির খোরাক পাওয়া যাচ্ছে।বাঙালি হাসতে ভুলে গেছে ।ঠিক যে ভাবে লক ডাউনে সেই ফেমাস চা কাকুর কথা মনে পড়ে আমাদের।তার সেই বিখ্যাত উক্তি ” খাবো না চা আমরা?
চা খাবো না আমরা? ” এতে করেই রাতারাতি স্পট লাইট পড়েছিল তার ওপর।সোশাল মিডিয়ায় কত তর্ক বিতর্ক কত শেয়ার কেউ তার পক্ষে রায় কেউ তার তীব্র নিন্দা করেন কিন্তু তাতে কি? তাতে তার বরং ভালোই হয়েছিল।পড়ে তার দায়িত্ব নেয় স্বয়ং মিমি চক্রবর্তী।
আর যাই হোক সেই সময়ের ঘর বন্দি দশাতে আমরা যে এক ঘেয়েমি জীবন কাটাচ্ছিলাম তা থেকে এই বিষয় টি নিয়ে বেশ মজার হয়েছিল। সবার মুখেই তখন এই উক্তি।এখনো এটি বেশ প্রচলিত। তাই এই সব কিছুই সোশাল মিডিয়ার জন্যই।