হটাৎ আপনার বাচ্চার হাতে ঝাঁটা দেখতে পেলে, তা ভবিষ্যতের কিসের ইঙ্গিত বহন করে জানেন? জানলে অবাক হবেন

কথায় বলে নিজের ঘর স্বর্গের সমান। তাই তো সেই স্বর্গকে সুন্দর রাখতে তার খেয়াল রাখাটা জরুরি। আর এই খেয়াল রাখার কাজটা যদি মন দিয়ে করতে পারেন, তাহলে স্বর্গবাস যে চটজলদি হবে না, সে বিষয়ে কোনও সন্দেহ নেই!

ঠিক কী বলতে চাইছি, নিশ্চয় বুঝতে পারছেন না? আরে মশাই সম্প্রতি একটা গবেষণা পত্র সামনে এনেছেন একদল বিজ্ঞানী। তারা প্রমাণ করেছেন যে নিয়মিত ঘরের নানা কাজ, যেমন- ঘর মোছা, বাসন মাজা, কাপড় কাচা সহ ছোট-বড় নানা কাজ করলে শরীর এতটা কর্মচঞ্চল হয়ে ওঠে যে কোনও রোগই ধারে কাছে ঘেঁষতে পারে না।

সেই সঙ্গে মেলে আরও অনেক উপকার। যেমন ঘর পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখতে এক অপিরহার্য উপাদান হলো ঝাঁটা। নিয়মিত ঝাঁটা বহু বাড়িতেই পরে। সকাল সন্ধ্যে ঝাঁটা দিয়ে ঘরের ময়লা আবর্জনা পরিষ্কার করা হয়ে থাকে।

অযথা শক্র ডেকে আনবেন না: ঘরে কখনো পুরনো পরিত্যক্ত ঝাঁটা রাখবেন না। এতে ঘরের বাস্তুর ওপর প্রভাব পড়ে এছাড়াও ঘরের একাধিক অমঙ্গল হয় এই ভাঙা পরিত্যক্ত ঝাঁটার জন্য। এছাড়াও ঘরে ভাঙা বা পুরনো ঝাঁটা থাকলে এর ফলে শক্রর পরিমাণ বেড়ে যেতে পারে আপনার। আরও একটি দিকে খেয়াল রাখবেন যে সূর্য অস্ত চলে যাওয়ার পরে কখনও ঘর ঝাঁটা দিয়ে পরিস্কার করবেন না, এতে লক্ষী দেবী ক্রুদ্ধ হতে পারে।

বাড়ির বাচ্চার হাতে ঝাঁটা:অনেক সময় বাড়ির বাচ্চার আচমকাই খেলার ছলে হাতে ঝাঁটা তুলে নেয়। আবার খেলার ছলেই ঝাঁট দিতে থাকে। এটা কিন্তু মোটেই খুব স্বাভাবিক একটি ব্যপার নয়। এর মধ্যে লুকিয়ে থাকে অনেক গভীর মানে। এরকমটা যদি আপনার বাড়িতে হয় তবে মনে রাখবেন যে, এতে আপনার বাড়িতে অতিথির আগমন ঘটবে। আর ওই অতিথির দ্বার আপনার অর্থপ্রাপ্তিরও সম্ভাবনা রয়েছে। তাই মনে রাখবেন যে বাড়ির বাচ্চার হাতে যদি ঝাঁটা দেখতে পান সেটা সবমসয়ই একটা শুভ সংকেত। এটা খারাপ কিছু নয়।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button