সকালবেলা স্বামী-স্ত্রী কমপক্ষে ৫ মিনিট জড়িয়ে ধরে শুয়ে থাকার উপকারিতা

স্ত্রী শব্দটা ছোট হলেও অতিশয় দুর্বোধ্য, এই কথাটি নিশ্চয়ই শুনে থাকবেন আপনারা, আমাদের সমাজে স্ত্রী হলো একটা পুরুষের বহু আকাঙ্খিত মানুষ, অনেক চেষ্টা করে আজকাল সিঙ্গেল ছেলেরা একটা গার্লফ্রেন্ড জোগাড় করে থাকে তাকে নিয়ে ঘর বাঁধার স্বপ্ন দেখে, ভবিষ্যতে সে তার স্ত্রী হতে পারে আবার না হতে পারে এইটা না প্রণ এর মাধ্যমেই একজন স্ত্রী একজন পুরুষের কাছে বহু আশাপ্রদ জিনিস প্রত্যেক পুরুষই চায় তার স্ত্রীকে খুব ভালো হবে রাখবে যত্নে রাখবে, স্ত্রী সম্পর্কে আমাদের কিছু মহাপুরুষ আছেন যারা কিছু কথা লিখেছেন সেগুলো নিচে দেয়া হল।

১ যে স্বামী সকালে ঘুম থেকে উঠে স্ত্রীকে কমপক্ষে পাঁচ মিনিট জড়িয়ে ধরে রাখে তাঁর কর্মক্ষেত্রে বিপদের আশংকা থাকে কম। — রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
২.বৌয়েরা ঘরের লক্ষ্মী হয়। এদেরকে যত বেশি ভালোবাসা দেওয়া হয়, তত বেশি সংসারে শান্তি আসে।— হুমায়ুন আহমেদ।
৩. স্ত্রীকে যথেষ্ট পরিমাণে সময় দিন, নাহলে যথেষ্ট পরিমাণে বিশ্বাস করুন। সংসার আর যুদ্ধক্ষেত্র মনে হবে না। — সুনীল গঙ্গপাধ্যায়।
৪. সেই পুরুষই কাপুরুষ যে স্ত্রীর কাছে প্রেমিক হতে পারেনি। -কাজী নজরুল ইসলাম।
৫.প্রতিদিন একবার স্ত্রীকে ” আমি তোমাকে ভালোবাসি ” বললে মাথার সব দুশ্চিন্তা দূর হয়ে যায়।— সত্যজিৎ রায়।
৬• স্ত্রীকে সপ্তাহে একদিন ফুচকা খাওয়াতে এবং মাসে একদিন ঘুরতে নিয়ে গেলে স্বামীর শরীর স্বাস্থ্য ভালো থাকে।— সমরেশ মজুমদার।
৭• অন্য নারীর সাথে পরকীয়া করার চেয়ে স্ত্রীকে একবেলা পেটানো ভালো। তবে পেটানোর পরে তিনগুণ বেশি ভালোবাসা আবশ্যক। — জহির রায়হান।
৮• মন ভালো রাখতে বৌকে ফেসবুক, ফোনবুক, নোটবুক সহ সব ধরণের একাউন্টের পাসওয়ার্ড দিয়ে দিন। — মার্ক জুকারবার্গ।
৯• মেয়েদের মনে ভালোবাসা এবং অভিমান দুটোই থাকে বেশি। তাই অভিমানটাকে ভালোবাসার চেয়ে বড় করে দেখা যাবে না। তাই স্বামীদের উচিৎ স্ত্রীর সব অভিমান ভালোবেসে ভাঙানো! — ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর।
১০• একটা শিশুকে দুনিয়ার মুখ দেখাতে মা যে কষ্ট সহ্য করে তা বাবা সারাজীবন ভালোবেসেও শোধ করতে পারে না। তাই প্রত্যেকটা স্বামীর উচিৎ তাঁর সন্তানের মাকে কোনোরকম কষ্ট না দেয়া। — জীবনানন্দ দাশ।
১১• যুদ্ধে বিজয়ী হলেই বিপ্লবী হওয়া যায় না৷ প্রকৃত বিপ্লবী তো সেই যে স্ত্রীর মনের একমাত্র বীরপুরুষ। — চে গুয়েভারা। ১২• স্ত্রীর সাথে হাসি ঠাট্টা মজা করা স্বামীর কর্তব্য। — হযরত মোহাম্মদ

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button