বিবাহিত মহিলাদের যেসব জিনিস পরতে নেই, পরলে সংসার ও স্বামীর অমঙ্গল হয়, জানুন কি কি

বিয়ের পর সংসার ধর্মের অনেকটাই দায়িত্ব এসে পরে মেয়েদের উপর। সেক্ষেত্রে যে তাদের অনেকটাই দায়িত্ববান হতে হয় সেটা স্বাভাবিক, সেই সঙ্গে বেশ কিছু দিকে একটু নজরদাড়িও রাখতে হয়। বিশেষত আধ্যাত্মিক এবং বাস্তুগত বিচারে তাদের বুঝে নিতে হয় কোনটা করণীয় এবং কোনটি করণীয় নয়। কারণ এসবের মধ্যেই লুকিয়ে থাকে সংসারের মঙ্গল সঙ্গে স্বামী সন্তানেরও। তৎকালীন আধুনিকতার সময়ে সাজগোজের সখ বাড়ির বউদের অনেকেরই থাকে। সেটা অবশ্য অস্বাভাবিক কিছু নয়।আর এই পোশাক আশাক সাজগোজের মধ্যেই এমন কিছু জিনিস রয়েছে যা বিবাহিত অবস্থায় পরলে মেয়েদের চরম ক্ষতির সম্মুখীন হতে হয়। আসুন দেখে নিই সেগুলো কি কি-
১. সাদা রঙের শাড়ি:আধুনিকতার সময়ে পোশাক-আশাকে নতুনত্ব রাখতে চান অনেকেই বিবাহিত মহিলাদের মধ্যেও যা ইদানিং খুব দেখা যাচ্ছে বিয়ের পরে অনেকেই জিন্স টপ ইত্যাদি অত্যাধুনিক পোশাক পরলেও অনেকের আবার সম্বল বলতে শাড়ি পরতে ভালোবাসেন অথবা কর্মসূত্রে শাড়ি পরতে হয় আর এই শাড়ি পরার ক্ষেত্রেই বিবাহিত মহিলাদের একটি দিকে অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে যে সাদা শাড়ি যেন ভুল করেও না পড়ে ফেলেন এক্ষেত্রে সংসার এবং নিজের উভয়েরই অমঙ্গল হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
২.কালো রঙের চুড়ি:শাড়ির সঙ্গে চুড়ি বেশ মানানসই তাই সাজগোজের সময় অনেক মহিলাই দামি শাড়ির সঙ্গে চুড়িটা’ টা কে অত্যাবশ্যক বলেই মনে করেন তবে শাড়ির মতো এক্ষেত্রে চুড়ি পরার ক্ষেত্রেও কিছু নিয়ম বিবাহিত মহিলাদের মেনে চলতে হবে যেমন তাদের সাদা শাড়ি পড়লে হতে পারে অমঙ্গল তেমনি কালো চুড়ি পড়লেও বিবাহিত মহিলাদের জীবনে একাধিক বিপদের ঝুঁকি থাকে
৩.সোনার নুপুর:সাজগোজের ক্ষেত্রে আরও একটি নিয়ম। বিবাহিত মহিলাদের এক্ষেত্রে সোনার নুপুর পায়ে না পরাই ভালো। কারণ সোনাকে কুবের দেবতার প্রতীক হিসেবে ধরা হয়। তাই এক্ষেত্রে যদি আপনি সেই দেবতাকে আপনার পায়ে স্থান দেন তবে যথেষ্ট অক্ষুন্ন হতে পারে সেই দেবতা। তাই সোনার পায়েল বা নুপুর নিজের পায়ে না পরাই ভালো।
এছাড়াও আরও কিছু ব্যাপার বিবাহিত মহিলাদের মেনে চলা উচিত। যেমন নেশা না করা, সন্ধ্যেবেলা বেশিক্ষণ না ঘুমানে। এক্ষেত্রে লক্ষীর কুনজর পরে পরিবারে, যার ফলে ঘোরতর ক্ষতি হয় পরিবার এবং পরিবারের লোকজনদের।