হিন্দু মন্দিরে কেন ঝোলানো থাকে ঘন্টা! কারণ জানলে চমকে যাবেন।

রাস্তার ধারের মন্দির হোক বা বড় কোনও বিখ্যাত মন্দির, যযেকোনও হিন্দু মন্দিরে ঢুকলেই সবার আগে যে জিনিসটা চোখে পড়ে সেটা হলো ঘণ্টা। এই ঘণ্টা বাজিয়ে তবেই ভক্তরা বিগ্রহ দর্শন করতে মন্দিরের ভিতরে ঢোকেন। ঘণ্টার ব্যবহার শুধু মন্দিরের বাইরেই নয়, ভিতরেও থাকে। ঘণ্টা ধ্বনি ছাড়া ভগবানের আরতি সম্পূর্ণ হয় না।
দেবমূর্তিহীন মন্দিরও খুঁজে পাওয়া যাবে, কিন্তু ঘণ্টাহীন মন্দির পাওয়া সম্ভব নয়।ভারতে এমন কোনও মন্দির নেই যার দ্বারে ঘণ্টা ঝোলে না। ভক্তরা মন্দিরে প্রবেশের সময়ে এই ঘণ্টা বাজান। এটাই রীতি। কিন্তু এই প্রশ্ন কি কেউ করেন, ঠিক কেন মন্দিরে ঘণ্টা রাখা আবশ্যিক!
কিন্তু হিন্দু শাস্ত্রে ঘণ্টার ব্যবহার কি শুধুই একটা প্রথা? নাকি এই ঘণ্টা বাজানোর পেছনে রয়েছে বিজ্ঞান?
মন্দিরের গর্ভগৃহে ঢোকার আগে আমরা যে ঘণ্টা বাজাই, আগামা শাস্ত্রে বলা হয়েছে, ঘণ্টাধ্বনি সেখান থেকে অশুভ শক্তিকে দূরে রাখে এবং সেই ধ্বনি ঈশ্বরের প্রিয়। কিন্তু বিজ্ঞান বলছে, ঘণ্টাধ্বনি আমাদের মস্তিষ্ক পরিষ্কার করে। ঘণ্টা বাজানোর সঙ্গে সঙ্গে আমাদের মস্তিষ্কের ডান এবং বাম অংশ এক হয়ে যায়। ইকো মোডে ৭ সেকেন্ড পর্যন্ত ঘণ্টাধ্বনি বজায় থাকে। এই সাত সেকেন্ডে আমাদের শরীরের সাতটি আরোগ্য কেন্দ্র সক্রিয় হয়।
যার ফলে আমাদের মস্তিষ্কে বর্তমান সমস্ত নেগেটিভ চিন্তাধারা মুছে যায় এবং ঈশ্বর আরাধনায় আমাদের সম্পূর্ণভাবে মনোযোগী করে তোলে।মন্দিরে ঘণ্টা বাজাই কেন?
মন্দিরের গর্ভগৃহে ঢোকার আগে আমরা ঘণ্টা বাজাই। আগামা শাস্ত্রে বলা হয়েছে, ঘণ্টাধ্বনি সেখান থেকে অশুভ শক্তিকে দূরে রাখে এবং সেই ধ্বনি ঈশ্বরের প্রিয়।
কিন্তু বিজ্ঞান বলছে, ঘণ্টাধ্বনি আমাদের মস্তিষ্ক পরিষ্কার করে। ঘণ্টা বাজানোর সঙ্গে সঙ্গে আমাদের মস্তিষ্কের ডান এবং বাম অংশ এক হয়ে যায়। ইকো মোডে ৭ সেকেন্ড পর্যন্ত ঘণ্টাধ্বনি বজায় থাকে। এই সাত সেকেন্ডে আমাদের শরীরের সাতটি আরোগ্য কেন্দ্র সক্রিয় হয়। যার ফলে আমাদের মস্তিষ্কে বর্তমান সমস্ত নেগেটিভ চিন্তাধারা মুছে যায় এবং ঈশ্বর আরাধনায় আমাদের সম্পূর্ণভাবে মনোযোগী করে তোলে।