পদ্মশ্রী প্রাপ্ত এই ব্যাক্তি এমন এক জ_ঘ_ন্য কাজ করলেন, যার জন্য তাকে যেতে হলো জেলে। রইলো বিস্তারিত

আসাম থেকে একটি জ_ঘ_ন্য ঘটনা সামনে এসেছে। বলতে গেলে, পদ্মশ্রী পুরস্কার প্রাপ্ত একজন, একটি কন্যাকে দত্তক নিয়ে তার রক্ষক হয়েছিলেন। কিন্তু তার চিন্তা-ভাবনা এমনভাবে পাল্টে গেল যে, সে নিজেই ভ_ক্ষ_ক হয়ে গেল। জানা গেছে, এখন তার বি_রু_দ্ধে নিজের দত্তক নেওয়ার সন্তানকে ধ_র্ষ_ণে_র অভিযোগ উঠেছে।

আপনাদের জানিয়ে জানিয়ে রাখি যে, পরেরদিন আসাম পুলিশও তার বিরুদ্ধে যৌ_ন অ_প_রা_ধ থেকে শিশুদের সুরক্ষা আইন অর্থাৎ, POCSO এর অধীনে একটি এফ.আই.আর নথিভুক্ত করেছে এবং পদ্মশ্রী পুরস্কার প্রাপ্ত বিজয়ীর নাম হল উদ্ভব ভাড়ালি।

একইসঙ্গে, মা_ম_লা_য় নি_র্যা_তি_তা_র পক্ষে জবানবন্দি রেকর্ড করা হয়েছে যে, তার বাবা তাকে এক বছর ধরে যৌ_ন হয়রানির শিকার করেছে। তবে এই মা_ম_লা_য় আশ্চর্যের বিষয় হলো 28 ডিসেম্বর তিনি অন্তর্বর্তীকালীন জা_মি_ন পেয়ে যান।

এছাড়াও এই ঘটনায় পুলিশ জানিয়েছে, “এই বিষয়ে আমরা কোনো মন্তব্য করতে পারছিনা, তবে বিষয়টির তদন্ত চলছে।” একইসঙ্গে বিচারপতির উন্দের চৌধুরী এই বিষয়ে বলেন, “এই ঘটনার কারণে নি_র্যা_তি_তা_র মর্যাদা গভীর ভাবে আঘাত পেয়েছে, এই কারণে দেরি না করে পুলিশ এফ.আই.আর নথিভূক্ত করেছে।”

আমরা জানিয়ে রাখি যে, এই ঘটনার পরে, ভি_ক_টি_ম_কে চিলড্রেন হোমে ভর্তি করা হয়েছে। বিশেষ করে, সে পুলিশ সদস্যদের তত্ত্বাবধানে রয়েছে। একই সাথে, আদালত বলেছে, নি_র্যা_তি_তা তার বক্তব্যে সুনির্দিষ্ট কোনো উল্লেখ করেনি।

এই বিষয়ে আদালত বিচারের স্বার্থে অন্তর্বর্তীকালীন আদেশ দিতে বলেছেন এবং আবেদনকারীকে 7 দিনের মধ্যে পুলিশের কাছে হাজির হতে বলা হয়েছে। সবশেষে আপনাকে তথ্যের জন্য বলে রাখি যে, শিশুদের বিরুদ্ধে যৌ_ন হয়রানির নি_র্যা_ত_ন এবং প_র্নো_গ্রা_ফি’র মতো জ_ঘ_ন্য অ_প_রা_ধ প্রতিরোধের জন্য নারী ও শিশু উন্নয়ন মন্ত্রক আইন 2012 তে তৈরি করেছিল।

আর 2012 সালে প্রণীত আইনের বিভিন্ন অ_প_রা_ধে_র জন্য বিভিন্ন শা_স্তি_র বিধান রাখা হয়েছে। দেশের মেয়েদের প্রতি হিং_সা বন্ধ করতে ‘POCSO act 2012’ এ পরিবর্তন আনা হয়েছে। এর আওতায় 12 বছর বয়সী শিশুকে ধ_র্ষ_ণে_র অভিযোগে অভিযুক্ত অ_প_রা_ধী_দে_র মৃ_ত্যু_দ_ণ্ড ঘোষণা করা হয়েছে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button