চলন্ত বিমানে এই ২০ বছরের মেয়েটি বাচ্চার জন্ম দিলো, তারপর বাচ্চাটির সাথে যা ঘটলো

এই ইন্টারনেটের যুগে সব কিছুই অনলাইন। তা সে পড়াশোনা হোক বা অফিসের কাজ, খবর হোক বা সিনেমা। এখন সব খবরই আমরা সোশ্যাল মিডিয়ায় পেয়ে যাই। আজ আমরা আপনাদের তেমনই এক খবর বলব। এই খবরটি জানলে অবাক হয়ে যাবেন।
“মা” মায়া-মমতার পূর্ণ রূপ। এক মা নিজের সন্তানের জন্য সব করতে পারে। কিন্তু আজ আমরা আপনাদের এমন এক “মা” এর কথা বলব যে জন্মের পরই নিজের সন্তানকে ডাস্টবিনে ফেলে দিয়েছে। আসুন জেনে নিই এই ব্যাপারে-
মিডিয়া রিপোর্ট অনুযায়ী, মাদাগাস্কারের এক 20 বছরের মেয়ে মরিশাসের প্লেনে যাত্রা করছিল। ওই সময় প্লেনে এক সন্তানের জন্ম দেয়। জানা যাচ্ছে মেয়েটি স্যার সিবোসাগুর রামগুলাম্ অন্তঃরাষ্ট্রীয় এয়ারপোর্টে নেমেছিল।
একজন বিমান স্টাফের মেয়েটির ওপর সন্দেহ হয়। মেয়েটি নামার পর পরই তিনি রুটিন চেক আপ করছিলেন। হঠাৎ তিনি বাথরুমের ডাস্টবিনে দেখেন একটি নবজাতক শিশু। শিশুটিকে টয়লেট পেপার দিয়ে ঢেকে রাখা হয়েছিল এবং গায়ে রক্ত লেগেছিল।
এয়ারপোর্ট অথোরিটির কাছে খবর পৌঁছানোর সাথে সাথেই বাচ্চাটিকে হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়। জানা যাচ্ছে বাচ্চাটি এখন ভালো আছে। এই ঘটনায় একটি সন্দেহ ভাজন মেয়েকে পুলিশ জিজ্ঞাসাবাদ করে। কিন্তু সে জানায় বাচ্চা তার না।
কিন্তু পুলিশের তার কথা বিশ্বাস হয় না। তাই বাচ্চা ও মেয়েটির DNA টেস্ট করানো হয়। রিপোর্ট আসার পর জানা যায় ওই মেয়েটিই বাচ্চাটির জন্মদাত্রী মা।