1. ekhonbartabd@gmail.com : দৈনিক এখন বার্তা : দৈনিক এখন বার্তা
  2. info@www.ekhonbarta.com : দৈনিক এখন বার্তা :
শুক্রবার, ০৩ অক্টোবর ২০২৫, ০৮:১৪ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
চট্টগ্রামে প্রধান ৪ স্থানে হবে প্রতিমা বিসর্জন সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির বন্ধনে দেশকে এগিয়ে নিতে চাই : ফারুক- ই আজম বিজয়া দশমীতে নারীদের সিঁদুর খেলা টেকনাফে পাচারের উদ্দেশ্যে বন্দি নারী-শিশুসহ ২১ জন উদ্ধার মহানবমীতে সিদ্ধিদাত্রী রূপে মা দুর্গার আরাধনা টেকনাফে পাচারের শিকার নারী ও শিশুসহ ৮ জন উদ্ধার চট্টগ্রামে গাছে ঝুলন্ত অবস্থায় অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির লাশ উদ্ধার ঘিরে চাঞ্চল্য কক্সবাজার রামু রাবার বাগান থেকে অজ্ঞাত যুবকের মরদেহ উদ্ধার উখিয়া সীমান্তে চোরাকারবারি খালে ঝাঁপ দিলেও সীমান্তে ৮০ হাজার ইয়াবা জব্দ টেকনাফে সেন্টমার্টিনের অদূরবর্তী ২টি ট্রলারসহ ১৪ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি

নগর সরকারের কোনো বিকল্প নেই: মেয়র ড.শাহাদাত

মো জয়নাল আবেদীন
  • প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ২৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৫
  • ২৯ বার পড়া হয়েছে

নগর সরকারের কোনো বিকল্প নেই: মেয়র ড.শাহাদাত

চট্টগ্রাম: বিপ্লব উদ্যানের উন্নয়নকাজে কোনো ধরনের বাধা দেওয়া হলে তা জনগণের স্বার্থবিরোধী কর্মকাণ্ড হিসেবে বিবেচিত হবে বলে মন্তব্য করেছেন চসিক মেয়র ডা. শাহাদাত হোসেন।

বৃহস্পতিবার (২৫ সেপ্টেম্বর) নগরের দুই নম্বর গেইটের বিপ্লব উদ্যানে সবুজায়ন কার্যক্রমের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ মন্তব্য করেন।

সেক্ষেত্রে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার হুঁশিয়ারি দিয়ে মেয়র বলেন, বিপ্লব উদ্যান একটি ঐতিহাসিক স্থান। এখানেই শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ উই রিভোল্ট বলে মুক্তিযুদ্ধ ঘোষণা করেছিলেন।

তাই এটিকে রমনা পার্কের আদলে একটি নির্মল সবুজ পার্ক হিসেবে সাজানো হবে, যেখানে শিশু-কিশোর থেকে শুরু করে সব বয়সী মানুষ অবসর সময় কাটাতে পারবেন। পাশাপাশি শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের স্বাধীনতার ঘোষণা ডিজিটাল আকারে সংরক্ষণ করা হবে, যাতে নতুন প্রজন্ম ইতিহাস জানতে পারে।
চট্টগ্রামের উন্নয়নে নগর সরকার দরকার মন্তব্য করে মেয়র বলেন, নগর সরকারের গুরুত্ব অপরিসীম। নগর সরকারের কোনো বিকল্প নেই।

একটি সিটি গভর্নমেন্টের অধীনে সব সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠান কাজ করলে পরিকল্পিত উন্নয়ন সম্ভব। আমরা চাই নাগরিকদের মৌলিক সেবা নিশ্চিত করে একটি আধুনিক ও টেকসই চট্টগ্রাম গড়ে তুলতে। নগর সরকার থাকলে পরিকল্পিত নগরায়ন, টেকসই উন্নয়ন ও নাগরিক সেবা নিশ্চিত করা সহজ হবে।
মেয়র বলেন, চট্টগ্রামকে একটি ক্লিন, গ্রিন, হেলদি এবং সেফ স্মার্ট সিটি হিসেবে গড়ে তুলতে কাজ করছি। নগরের জলাবদ্ধতা নিরসনে ইতোমধ্যে প্রায় ৫০-৬০ শতাংশ অগ্রগতি অর্জন করেছি। এখন আমাদের মূল ফোকাস ভাঙা সড়কগুলো সংস্কার ও নাগরিক সেবা নিশ্চিত করা।

চট্টগ্রাম শহরে প্লাস্টিক ও পলিথিনের ব্যবহার অস্বাভাবিকভাবে বেড়েছে উল্লেখ করে মেয়র বলেন, এতে পরিবেশ দূষণ ও কর্ণফুলী নদীর মারাত্মক ক্ষতি হচ্ছে। এ সমস্যা মোকাবিলায় ডোর-টু-ডোর বর্জ্য সংগ্রহ প্রকল্প চালু করা হয়েছিল। তবে জনগণের অনীহা ও অভিযোগের কারণে তা পুনর্বিবেচনা করা হচ্ছে। জনগণ স্বতঃস্ফূর্তভাবে রাজি হলে প্রকল্প আবারও চালু করা হবে।

চট্টগ্রামের বর্জ্য ব্যবস্থাপনার সংকট সমাধানে নতুন ল্যান্ডফিল্ড কেনার ফাইল প্রক্রিয়াধীন আছে। চট্টগ্রামে এখনো বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় টেকসই সমাধান হয়নি। ওয়েস্ট-টু-এনার্জি প্রকল্প বাস্তবায়ন হলে ময়লা থেকে বিদ্যুৎ, সার ও অন্যান্য সম্পদ উৎপাদন সম্ভব হবে।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
ওয়েবসাইট ডিজাইন: ইয়োলো হোস্ট