1. ekhonbartabd@gmail.com : দৈনিক এখন বার্তা : দৈনিক এখন বার্তা
  2. info@www.ekhonbarta.com : দৈনিক এখন বার্তা :
শনিবার, ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ১১:৩৯ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
ধারণক্ষমতার পাঁচগুণ টিকিট বিক্রি, খেলা না হওয়ায় ভাঙচুর-অগ্নিসংযোগ ৩৫তম বিসিএস পুলিশ ব্যাচের সভাপতি জাকারিয়া সাধারণ সম্পাদক মোর্শেদুল মীরসরাইয়ে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল ২ জনের বাকলিয়ায় সাজা পরোয়ানাপ্রাপ্ত ৬ আসামি গ্রেপ্তার আগ্রাবাদ এলাকায় নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে গ্রেপ্তার ৮ মহেশখালীতে যৌথ অভিযানে,অপরাধীদের ৫ আস্তানা ধ্বংস, অস্ত্রসহ গুলি উদ্ধার বিসমিল্লাহ ফুডকে ৩ লাখ টাকা জরিমানা, সিলগালা বাংলাদেশ-পাকিস্তানের সম্পর্ক আরও শক্তিশালী হওয়া উচিত:শেহবাজ শরীফ কক্সবাজার মহেশখালীতে ডাকাত দলের গুলিতে তিন পুলিশ গুলিবিদ্ধ কুড়িগ্রামের সাবেক ডিসি সুলতানা পারভীনকে সাময়িক বরখাস্ত

কোচিংয়ের ট্রেড লাইসেন্স ও নীতিমালা বাধ্যতামূলক: চসিক মেয়র ড.শাহাদাত

এম কে আলম চৌধুরী
  • প্রকাশিত: বুধবার, ১০ সেপ্টেম্বর, ২০২৫
  • ২৩ বার পড়া হয়েছে

কোচিংয়ের ট্রেড লাইসেন্স ও নীতিমালা বাধ্যতামূলক: চসিক মেয়র ড.শাহাদাত

চট্টগ্রাম: নগরের কোচিং সেন্টারগুলোকে প্রতিষ্ঠিত ব্যবসা খাত উল্লেখ করে চসিক মেয়র ডা. শাহাদাত হোসেন বলেছেন, এ খাতকে অবশ্যই নৈতিকতা ও নীতিমালার আওতায় আসতে হবে। এজন্য প্রতিটি কোচিং সেন্টারের ট্রেড লাইসেন্স করা বাধ্যতামূলক।

বিভিন্ন স্থানে কোচিং সেন্টারগুলোর অনুমতিবিহীন পোস্টার, ব্যানার, ফেস্টুন ও সাইনবোর্ডের কারণে নগরের সৌন্দর্য নষ্ট হচ্ছে।
বুধবার (১০ সেপ্টেম্বর) বিকেলে টাইগারপাসে চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের অস্থায়ী কার্যালয়ে নগরের সৌন্দর্য ও পরিবেশ রক্ষার্থে নগরজুড়ে বেআইনি পোস্টার, ব্যানার, সাইনবোর্ডসহ বিভিন্ন ধরনের ভিজ্যুয়াল দূষণ প্রতিরোধ ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে আয়োজিত মতবিনিময় সভায় মেয়র এসব কথা বলেন।

তিনি বলেন, শহরকে পরিচ্ছন্ন ও সুন্দর রাখতে হলে সবাইকে নিয়ম-কানুন মানতে হবে। বর্তমানে প্রায় ৪০০ কোচিং সেন্টার রয়েছে তার মধ্যে মাত্র ১২০টির ট্রেড লাইসেন্স রয়েছে।

বাকি প্রতিষ্ঠানগুলোকে দ্রুত লাইসেন্সের আওতায় আনতে হবে। কোচিং সেন্টারগুলো ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান, যেহেতু তারা ছাত্রদের থেকে ফি আদায় করে এজন্য প্রতিটি কোচিং সেন্টারের ট্রেড লাইসেন্স করা আবশ্যক।
আমরা চাই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমৃদ্ধ চকবাজার জোনটিকে একটি ক্লিন, গ্রিন ও হেলদি জোনে রূপান্তর করতে। তাই যত্রতত্র ব্যানার-পোস্টার বন্ধ করতে হবে। এর পরিবর্তে আমরা ডিজিটাল বোর্ড বা এলইডি স্ক্রিনে নিয়ম অনুযায়ী বিজ্ঞাপন প্রচারের ব্যবস্থা করব। এতে শহরের সৌন্দর্য নষ্ট হবে না, একই সঙ্গে ব্যবসায়ীরাও নিয়ম মেনে বিজ্ঞাপন দিতে পারবেন।

মেয়র বলেন, সিটি করপোরেশন একা কিছু করতে পারবে না। নাগরিকদের সার্বিক সহযোগিতা ছাড়া নগর পরিচ্ছন্ন রাখা সম্ভব নয়। আমরা নিজেদের রাজস্ব থেকে রাস্তা মেরামত, নালা-খাল পরিষ্কার ও জলাবদ্ধতা নিরসনের কাজ করছি। তাই সবাইকেই দায়িত্বশীল হতে হবে। যারা এখনো ট্রেড লাইসেন্স করেননি, তারা দ্রুত লাইসেন্স নেবেন এবং যাদের লাইসেন্স নবায়ন হয়নি তারা নবায়ন করবেন।

চট্টগ্রাম শহরে কোচিং সেন্টারগুলো অন্তত ৮০ ভাগ বিজ্ঞাপন-লিফলেট প্রচারের ক্ষেত্রে সিটি করপোরেশন থেকে অনুমতি নিচ্ছে না। নিয়ম মেনে আনুমানিক ২০ ভাগ বিজ্ঞাপন করপোরেশনের কাছ থেকে অনুমোদন নেয়। ফলে বিপুল পরিমাণ রাজস্ব হারাচ্ছে করপোরেশন। শত শত প্রতিষ্ঠান এ ধরনের অনিয়ম করছে যা নিরোধে প্রয়োজন সচেতনতা ও সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের সহযোগিতা।

সভায় উপস্থিত ছিলেন প্রধান রাজস্ব কর্মকর্তা সরোয়ার কামাল, রাজস্ব কর্মকর্তা মো. সাব্বির রহমান সানি, চট্টগ্রাম কোচিং অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি আবু তাহের, সাধারণ সম্পাদক আবদুর রউফ সোহেল প্রমুখ।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
১০১১১২১৩১৪
১৫১৬১৭১৮১৯২০২১
২২২৩২৪২৫২৬২৭২৮
২৯৩০  
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
ওয়েবসাইট ডিজাইন: ইয়োলো হোস্ট