শাকিল আহমেদ,
বহুরূপী প্রতারকের সন্ধান, দেশব্যাপী নেটওয়ার্ক, একাধিক মামলার আসামি,
বাংলাদেশ ব্যাপি বহুরূপী সাইবার ক্রাইম জগতের এক উজ্জ্বল নক্ষত্র, মোবাইল ব্যাংকিং প্রতারণা, নারী পাচারকারী, আবার কখনো ভুয়া ডিবি সাজে, কখনো সাংবাদিকের পরিচয় দিয়ে, মাদক পাচার করেন,শত শত ফেক আইডি হ্যাক করে বিভিন্ন মানুষকে, সর্বস্বান্ত করেছেন
এই প্রতারকের প্রধান, সৈয়দ ইসরাফিল হোসেন রাজু ও তার ছেলে, ইয়াসিন আরাফাত, জন্মস্থান খুলনা ফুলতলা পায়গ্ৰাম কসবা সারা বাংলাদেশ ব্যাপি নেটওয়ার্ক গড়ে তুলেছেন, দেশের বিভিন্ন থানায় প্রতারণা মামলা পরিচালনা করে থাকে, প্রতিদিনই কোথাও না কোথাও কোর্টে মামলার হাজিরা থাকে, প্রতারণার টাকা উত্তোলন করার জন্য, একাধিক লোককে নিয়োগ দেয়া হয়,
অনুসন্ধান চালাতে কথা হয় কয়েকটা বিকাশের দোকানদারদের সঙ্গে, শিতেররঘাট নামক স্থানে বিকাশের দোকান থেকে প্রতারণার ৬০ হাজার টাকা উত্তোলন করেন, সৈয়দ ইসরাফিল হোসেন রাজু, মেহেরপুর থেকে প্রতারণা করা টাকা, নিরীহ বিকাশের দোকানদারদের জেল খাটতে হয়েছে, প্রতারক চক্রের প্রধানের টার্গেট থাকে অসহায় ফ্যামিলির ছেলেদের, তার টাকা উত্তোলন করার জন্য,
খুলনা কোর্টে নারী ধর্ষণ মামলাও আসামি ছিলেন তিনি, শুধু খুলনা কোর্টে নয় দেশের বিভিন্ন থানায়, প্রতারণা সহ বিভিন্ন প্রকারের মামলা চালিয়ে গিয়েছেন স্বৈরাচারী সরকারের আমলে, একটি গ্রামের সাধারণ চোর, গ্রামবাসী বহুবার তাকে ফুলতলা থানায় শপধ্য করেছেন, ছোটবেলা থেকে তিনি ছিলেন গ্রামের ভয়ংকর চোর, কখনো জুতার মালা গলায় গিয়ে ঘুরিয়েছেন আবার কখনো ফুলতলা থানায় শপধ্য করেছেন, এরপর গ্রাম থেকে বড় অংকের একটা অর্থ নিয়ে পালিয়ে যান,
, সৈয়াদ ইসরাফিল হোসেন রাজু, পিতা সৈয়দ আমজাদ হোসেন, তারপর প্রতারণা করে, ঢাকার বুকে গড়ে তোলেন গার্মেন্টস, গ্রামে বিলাসবহুল বাড়ি, যশোর বসুন্দিয়া বিলাসবহুল বাড়ি, হয়ে যান ট্রাক সহ প্রাইভেটকারের মালিক, চড়তে থাকেন প্রাইভেট কারে, এবং দু এক দিন পর পর, কিলিং মিশন চালান, কখনো ডিবি, কখনো পুলিশ, কখনো সাদা পোশাকে আইনের লোক, গ্রামের বাড়ি নিয়ন্ত্রণে থাকে সিসি ক্যামেরায়, বাড়িতে রাখেন গোপনে পালাবার পথ করেন একাধিক বিবাহ, এখান থেকে পালিয়ে ওখানে ওখান থেকে পালিয়ে এখানে, এভাবে চলে তার লুকোচুরি খেলা, মারে আল্লাহ রাখে কে শুরু হয় পতনের খেলা, বিক্রি করেন গার্মেন্টস, বাড়ি গাড়ি সব টাকা মামলার পিছে, হাতে রাখেন,
কিছু স্বৈরাচারী নেতাদের, গ্রামবাসী তাদের ভয়ে পারেননি প্রতিবাদী হতে, প্রতিবাদী হতে গিয়ে, উল্টা হতে হয়েছেন আসামি, সৈয়দ ইয়ার আলী সৈয়দ আলিম হোসেন, ইবাদুল হোসেন মিলন শেখ ও বিটু কাজী, এদের করেছেন নানাভাবে হয়রানি, প্রতিবাদ করলে, তার পক্ষে থাকতো কিছু অর্থলোভী দালাল আজগোবী মামলায় দিতেন ফাঁসিয়ে, কিছুদিন হল অভয়নগর থেকে প্রতারণা করে, ৫০ হাজার টাকা আনার পর, অভয়নগর ডিবি হাতে গ্রেপ্তার হন প্রতারক চক্রের সদস্য, ও কিশোর গ্যাং এর প্রধান সৈয়দ ইয়াসিন আরাফাত, প্রতারণা চক্রের প্রধান সৈয়দ ইসরাফিল হোসেন রাজুর ছেলে, অভয়নগর প্রেস ব্রিফিং নিউজ করে, অভয়নগর এর সাংবাদিক নিউজটি, শেয়ার করেন জাতীয় মানবাধিকার সাংবাদিক শেখ শহিদুল ইসলাম, এবং মেহেরপুর কালীগঞ্জ থেকে, হুরাইরা ও তার এক সঙ্গীকে, কন্টাকে ভ্যান চুরি করার জন্যে নিয়ে আসেন চোর সিন্ডিকেটের প্রধান সৈয়দ ইসরাফিল হোসেন রাজু, এবং রাতেই চোর ধরা পড়ে জনতার হাতে, সকালে জনতার সামনে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন
তখন সেখান থেকে বারবার ফোন আসতে থাকে সাংবাদিকের কাছে, বলেন গ্রামে প্রতিদিনই চুরি হচ্ছে একাধিক চুরি ইজিবাইক ভ্যান গরু, চোরাই মাল সহ ধরা পড়েছে, এবং সিন্ডিকেটের প্রধানের নাম বলছে, সৈয়দ ইসরাফিল হোসেন রাজু, তখন সাংবাদিক এলে দেখেন গ্রামের কিছু লোক তার কাছে জিজ্ঞাসা করছেন, এবং চোর বারবার বলছেন, আমাকে রাতে মোটরসাইকেলে করে এনে, বারুইপাড়া মন্দিরের ওখানে নামিয়ে দিয়ে আসে সাথে আরো একজন থাকে, এবং এক প্যাকেট বিস্কুট একটি মশার কয়েল, কিনে দিয়ে বলে মন্দিরের বারান্দায় শুয়ে থাকবি এবং সুজন কাজীর ভ্যান নিতে হবে, চোর সিন্ডিকেটের প্রধান সৈয়দ ইসরাফিল হোসেন রাজু পলাতক তার ছেলে প্রতারণার করে ৫০ হাজার টাকা আনার জন্য, সেই মুহূর্তে নাজমুল নামে জিজ্ঞাসা কারীদের ভিতর একজনের কাছে চোর সিন্ডিকেটের প্রধান কল করেন, এবং সাংবাদিক বলেন, নাজমুল কে এই ওকে দেখাও ভিডিও কলে, তখন চোর বলে ভিডিও কলে কাকা তুমি কোথায়, আমাকে বাঁচাও, তারপর ফুলতলা থানা পুলিশের কাছে স্বীকারোক্তি দেন, তাতেই প্রতারক চক্রের প্রধান কিছুদিন পর বাড়িতে এসে কিছু অর্থলোভী লোকের সহায়তায়, শুরু করে প্রকাশ্য দিবালোকে হুমকি প্রধান সহ, তার যত রকম কৌশল আছে, জাতীয় মানবাধিকার সাংবাদিক কে মৃত্যুর হুমকি প্রদান করে, তার নামে ফেক আইডি সহ বিভিন্ন প্রকার আইডি খুলে, সাইবার ক্রাইম হুমকি প্রদান, আইডি গুলো হল, সত্যর সন্ধানে, শামসুল ডক্টর, মিঠু শেখ সহ বিভিন্ন প্রকার আইডি খুলে এবং অপপ্রচার চালাচ্ছে,,
, স্বৈরাচারী সরকারের পালিত ডিজিটাল প্রতারককে অতি দ্রুত আইনের আওতায় না আনতে পারলে, হাজার হাজার পরিবারকে নিঃস্ব হয়ে য়াবে,