1. ekhonbartabd@gmail.com : দৈনিক এখন বার্তা : দৈনিক এখন বার্তা
  2. info@www.ekhonbarta.com : দৈনিক এখন বার্তা :
শুক্রবার, ২৯ অগাস্ট ২০২৫, ১২:৩৭ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
৫১ জেলে আরাকান আর্মির কাছে জিম্মি রয়েছে: বিজিবির সেক্টর কমান্ডার সেভ দ্য কক্সবাজার’র মানববন্ধন কর্ণফুলীতে ভাসছিল অজ্ঞাত ব্যক্তির অর্ধগলিত লাশ কক্সবাজারে নদীতে ডুবে নিখোঁজ কিশোরের মরদেহ ৩৮ ঘণ্টা পর উদ্ধার চকরিয়া সরকারি হাসপাতালের এসি ও বিভিন্ন পার্ট সহ চুরি গ্রেফতার ২ সাংবাদিকদের ওপর পুলিশি নির্যাতনের প্রতিবাদ বিএফইউজে-ডিইউজের ৮০ হাজার ইয়াবাসহ কাভার্ডভ্যানের চালক-হেলপার গ্রেফতার পঁচা বরই ও তেতুল দিয়ে ‘সুস্বাদু’ আচার তৈরি,অপরাধে ৩ লক্ষ টাকা জরিমানা আনোয়ারা পারকি সৈকতে নির্মাণকাজ পরিদর্শনে : পর্যটন উপদেষ্টা কক্সবাজার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল, ছয় বছরের শিশুকে ধর্ষণের পর হত্যায় যুবকের মৃত্যুদণ্ড

পালিয়ে যাওয়া হচ্ছে, আঃলীগের  ইতিহাস: মেয়র ডা. শাহাদাত 

উৎসবের আলো
  • প্রকাশিত: রবিবার, ১৯ জানুয়ারী, ২০২৫
  • ১০৪ বার পড়া হয়েছে

 

 

আমান উল্লাহ দৌলত

পালিয়ে যাওয়া হচ্ছে, আঃলীগের  ইতিহাস : মেয়র  ডা. শাহাদাত

চট্টগ্রাম: চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের (চসিক) মেয়র ডা. শাহাদাত হোসেন বলেছেন, আওয়ামী লীগের ইতিহাস হচ্ছে পালিয়ে যাওয়ার ইতিহাস। তারা ৭১ সালের মতো ২০২৪ সালেও পেছনের দরজা দিয়ে নেতাকর্মীদের এতিম করে ভারতে পালিয়ে গেছে।

শেখ মুজিব পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর হাতে আত্মসমর্পণ করেছিলেন সেই কথা তাজউদ্দীন আহমেদের মেয়ের বইতেও লেখা আছে। জিয়াউর রহমান স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়ে মুক্তিযুদ্ধের সূচনা করেছিলেন।

আর আওয়ামী লীগের কথিত নেতারা মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও রাজনীতিকে ব্যবসা হিসেবে নিয়ে ইতিহাসকে বিকৃত করেছেন। তারা ইতিহাস থেকে মেজর জিয়ার সেই স্বাধীনতার ঘোষণাকে মুছে দিতে চেয়েছিল।

কিন্তু তারা সফল হতে পারেনি।

রোববার (১৯ জানুয়ারি) দুপুরে নগরের বিপ্লব উদ্যানে বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের ৮৯তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে পুষ্পস্তবক অর্পণকালে তিনি এসব কথা বলেন।

 

২৫ মার্চের কালো রাতে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী যখন মানুষ হত্যা শুরু করে তখন আওয়ামী লীগের কোনো নেতাকে খুঁজে পাওয়া যায়নি জানিয়ে সাবেক কেন্দ্রীয় বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক  ডা. শাহাদাত হোসেন বলেন, তখন তারা ভারতে পালিয়ে গিয়েছিল। সেই কালো রাতে জাতি যখন দিশেহারা তখনই নেতৃত্বশূণ্য জাতিকে মুক্তি দিতে এগিয়ে এসেছিলেন শহীদ জিয়াউর রহমান। এই ষোলশহর বিপ্লব উদ্যানে তিনি পাক বাহিনীর বিরুদ্ধে “আই রিভোল্ট” বলে বিদ্রোহ ঘোষনা করেন। ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের সৈনিকদের একত্রিত করে তিনি ২৬ মার্চ প্রথম স্বাধীনতার ঘোষণা দেন। কালুরঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা দিয়ে তিনি চুপ করে বসে ছিলেন না। তিনি মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্ব দিয়েছেন আবার অস্ত্র হাতে যুদ্ধ করেছেন। শেষ পর্যন্ত যুদ্ধের মাঠে থেকে দেশকে স্বাধীন করেছেন।  মুক্তিযুদ্ধে জিয়াউর রহমানের ভূমিকা ইতিহাসের অংশ।

তিনি আরও বলেন, শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান স্বাধীনতার পরের সরকারের একদলীয় শাসন ব্যবস্থা থেকে দেশকে বের করে নিয়ে বহুদলীয় গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। আওয়ামী লীগের তলাবিহীন জুড়ি থেকে দেশকে স্বনির্ভর বাংলাদেশে প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। দেশের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব রক্ষায় শহীদ জিয়ার অবদান এদেশের ইতিহাসে স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির সদস্য মো. কামরুল ইসলাম, সাবেক সহ সাংগঠনিক সম্পাদক ডা. গোলাম কাদের নোবেল, মহানগর জিয়া স্মৃতি পাঠাগারের সভাপতি জসিম উদ্দিন চৌধুরী, মেয়র মহোদয়ের একান্ত সচিব মারুফুল হক চৌধুরী,প্রমুখ,।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
ওয়েবসাইট ডিজাইন: ইয়োলো হোস্ট