ওমর সিনিয়র বিভাগীয় ব্যুরোচীফ সিলেট-
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরাইলে পল্লী উন্নয়ন বোর্ডের চেয়ারম্যান ও প্রশাসনিক কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দূর্নীতির অভিযোগ উঠেছে
জেলা ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইল উপজেলার পল্লী উন্নয়ন বোর্ড (বিআরডিবি) চেয়ারম্যান রুবেল ঠাকুর ও প্রশাসনিক কর্মকর্তা মাসুদ রানার বিরুদ্ধে ব্যাপক অনিয়ম-দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে।এ নিয়ে সরাইলের জনমনে চঞ্চল্যতা সৃষ্টি হয়েছে
. দীর্ঘ নয় বছর ধরে বিভিন্ন কায়দা কৌশল অবলম্ব করে একই পদে ও একই জায়গায় দীর্ঘদিন থেকে বিভিন্ন বিষয়ে চল-চাতুরী করে পল্লী উন্নয়ন বোর্ডের জায়গা, প্রতিষ্ঠান, এবং বিভিন্ন প্রকল্প নিয়ে তাহাদের দুজনের ইচ্ছে মত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে দূর্নীতি করার তথ্য চিত্র ফুটে উঠেছে।
. সূত্রে জানা যায়, ১৯শে ডিসেম্বর ২০২৪ ইং তারিখে দুপুর ১২টা ১৮ মিনিট সরাইল পল্লী উন্নয়ন বোর্ডে পদাবিক কর্মরত ৯জন, জোরা বাড়ি মূল প্রকল্পের ৫ জন। সরকারি কর্মকর্তা ২ জন বিআরডিবি পল্লী উন্নয়ন চেয়ারম্যান রুবেল ঠাকুর। প্রায় ৩০৮ শতক জায়গা সরাইল পল্লী উন্নয়ন বোর্ডের বিভিন্ন প্রকল্পের আছে। এর মধ্যে ২৫৩ শতক পুকুর, কেন্টিন, বাজার, অফিস ভিটি ও দোকান ৩৫টা, আবাসিক ভবন ২ টা, তথ্য অফিস ও জোড়া কোয়ার্টার। প্রাঃত বাজারের ভিটি, অফিস, বাজার, দোকান,মার্কেট ৫৫ শতক এর মধ্যে ৩৫টি দোকান, রাস্তা, বাজার, ভিটি,অফিস জায়গা বিদ্যমান বটে।
. এখানে যে টুকু খালি জায়গা আছে সেই খালি জায়গার ১৮ শতকের উপরে সরাইল পল্লী উন্নয়ন বোর্ডের প্রশাসনিক কর্মকর্তা মাসুদ রানা ও চেয়ারম্যান রুবেল ঠাকুর যোগ সাজশে অসৎ উদ্দেশ্যে বিশাল অংকের টাকা মুনাফা করার জন্য দেওয়ানী মোকদ্দমা নং ৩২/২১ মামলা সরাইল উপজেলা কেন্দ্রীয় সমবায় সমিতি লিমিটেড প্রশাসনিক কর্মকর্তা মাসুদ রানা ও চেয়ারম্যান রুবেল ঠাকুর বাদী হয়ে বনাম ওসমান খাঁ ও মোহাম্মদ আলী বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেন।
. এই মামলায় সরাইল থানা (বিআরডিবি) কেন্দ্রীয় সমবায় সমিতি লিমিটেড চেয়ারম্যান, সাবেক দাগ ৬১০৪ জে এল নং ৪৯ খতিয়ান নং ৭০৫৬ এই দাগে ১৮ শতক জায়গার মামলা চলাকালীন অবস্থায় সঠিক ভাবে মামলাতে লড়াই না করে প্রতিপক্ষের কাছ থেকে বিশাল অংকের টাকা সুবিধা পেয়ে নামকা ওয়াস্তে মামলা পরিচালনা করে চেয়ারম্যান রুবেল ঠাকুর ও কর্মকর্তা মাসুদ রানা। প্রতিমান হয় যে যোগ সাজশে মামলা পরিচালনা করার কারণে ৯/৬/২৪, ২৬/৬/২৪, ৭/৭/২৪, ১১/৭/২৪, ২৪/৭/২৪ইং ঘন ঘন মামলা তারিখ দিয়ে তাড়াতাড়ি মামলা নিষ্পত্তি করেন।
. উক্ত মামলার বিবাদী পক্ষ ওসমান খাঁ ও মোহাম্মদ আলী রায় পেয়ে যায়। ইহাতে সরকার পক্ষ সরাইল থানা কেন্দ্রীয় সমবায় সমিতি লিমিটেড সরকারি ভিটি/বাজার /দোকান /অফিস বিধিমোতাবেক ১৮ শতক জায়গার মূল্য প্রায় ভিটি প্রতি শতকে ৪ লক্ষ ৬৭ হাজার টাকা।
. সরকারি তালিকা ভিটি প্রতি শতক বাজার মুল্য প্রায় ৪০ লক্ষ ৯২ হাজার টাকা। সরকারি তালিকা প্রতি শতক দোকান প্রায় ৬৩ লক্ষ ৪৫ হাজার ৬শত ৪২ টাকা। এই জায়গা শ্রেণি অফিস /ভিটি/ বাজার /দোকান / বাস্তবে চলমান আছে। কিন্তু উক্ত জায়গা বর্তমান বাজার দর প্রতি শতক প্রায় ১ কোটি টাকার উপরে। অনুমেয় হয় যে সরকারের প্রায় ১৮ কোটি টাকা ক্ষতিগস্ত হয়। চেয়ারম্যান রুবেল ঠাকুর ও কর্মকর্তা মাসুদ রানা স্বজণপ্রীতির কারণে সরকারের ১৮ কোটি টাকা ও তৎসহ রাজস্ব ক্ষতিগস্ত হয়।
. উল্লেখিত দাগের ৫৫ শতক সরাইল উপজেলার কেন্দ্রীয় সমবায় সমিতি লিমিটেড পক্ষে চেয়ারম্যান নামে জায়গার শ্রেণি অফিস- বিএস খতিয়ান রেকড ভুক্ত আছে। সরাইল ইউনিয়ন ভূমি অফিসে সূত্রে জানা যায়, অদ্যবধি উক্ত জায়গার শ্রেণির অফিস হিসেবে কোনো খাজনা পরিশোধ করে নাই। প্রকৃত পক্ষে উক্ত জায়গার ভিটি/ দোকান / বাজার ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বটে। এতে করে ক্ষতিগস্ত হচ্ছে সরকারের কোটি কোটি টাকার রাজস্ব।
. ৫৫ শতক জায়গায় বাস্তবে ভিটি, দোকান, বাজার, অফিস সহ ৩৫ টি ভিটি দোকান বিদ্যমান আছে ও বটে। প্রতিটি দোকানের ভাড়া বাবদ ৮ শত টাকা থেকে ৪ হাজর টাকা পর্যন্ত নির্ধারিত আছে। প্রতিটি দোকানের জামানত বাবদ ৪০ হাজার টাকা থেকে ১ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত নির্ধারিত আছে।
. প্রকৃত পক্ষে জামানতের টাকা নেওয়ার সময় চেয়ারম্যান রুবেল ঠাকুর ও মাসুদ রানা যোগ সাজশে ৪০ হাজার টাকা থেকে ১ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত নির্ধারিত জামানত না নিয়ে প্রতিটি দোকান থেকে নির্ধারিত টাকা চেয়ে অতিরিক্ত প্রতিটি দোকান থেকে ৭০ হাজার টাকা থেকে ৬ লক্ষ টাকা জামানত বেশি নেয়। ৪০ হাজার টাকা থেকে ১ লক্ষ ৫০ হাজার টাকার রশিদ দিলেও উপরি নেওয়া ৩০ হাজার টাকা থেকে সাড়ে ৪ লক্ষ টাকা বেশি নেওয়ার টাকা রশিদ দেওয়া হয়নি।
. নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ভুক্তভোগী ৩৫ টি দোকানের মালিকগন মিডিয়া প্রতিনিধি কে জানান, সরাইল উপজেলার বিআরডিবি চেয়ারম্যান রুবেল ঠাকুর ও প্রশাসনিক কর্মকর্তা মাসুদ রানা তাহাদের কাছ থেকে অসৎ উদ্দেশ্যে প্রতিটি দোকান থেকে ন্যায্য জামানত নেওয়ার পরেও প্রতিটি দোকান প্রতি অতিরিক্ত ৩০ হাজার থেকে সাড়ে ৪ লক্ষ টাকা বেশি দেওয়া হয়। উক্ত বেশী নেওয়া টাকা কোনো রকম রশিদ প্রদান করা হয় নাই আমাদেরকে। রশিদ আজ দেবে, কাল দেবে বলে ঘুরায়ে অদ্যবধি রশিদ দেওয়া হয় নাই।
. তাহারা আরও জানান, এই ব্যাপারে ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের কাছে আমাদের সকলের জামানতের বেশি নেওয়া টাকা ফেরত চাই ও তাদের এহেন অন্যায় কাজের বিচার দাবী করছি।
. আরেক ভুক্তভোগী জাহাদ আলী আমাদের মিডিয়া প্রতিনিধি কে জানান, আমি বিআরডিবির ৫ শতক জায়গার জন্য টাকা দিয়েছি, দোকানের জন্য নই, উক্ত টাকার কোন ধরনের কাগজপত্র আমাকে দেয়নি কাগজপত্রে কথা বললে রুবেল বলেন অফিসে আছে।
. এ বিষয়ে সরাইল উপজেলা পল্লী উন্নয়ন বোর্ড (বিআরডিবি) চেয়ারম্যান রুবেল ঠাকুর আমাদের মিডিয়া প্রতিনিধি কে জানান, আমি কোনো দূর্নীতির সাথে জড়িত নই। আমার বিরুদ্ধে অযথা মিথ্যা অভিযোগ আনা হয়েছে ।
. এ বিষয়ে সরাইল উপজেলা পল্লী উন্নয়ন বোর্ড (বিআরডিবি) প্রশাসনিক কর্মকর্তা মাসুদ রানা সাংবাদিক কে জানান,অপসাংবাদিক আমার পিছু লেগেছে। সব কিছু মিথ্যা ঘটনা, আমরা আইন মেনেই করছি। নিউজ করার আগে আমার সাথে দেখা করে চা খেয়ে যাবেন।
. সরাইল উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট মোঃ মোশারফ হোসাইন জানান, সরকারের দায়িত্ব অবহেলা করার কোন সুযোগ নেই, যদি শৃঙ্খলা ভঙ্গ করে তবে চাকরি আইন ২০১৮ বিধি মোতাবেক তদন্ত সাপেক্ষে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
. জেলা ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইল উপজেলার পল্লী উন্নয়ন বোর্ড (বিআরডিবি) চেয়ারম্যান রুবেল ঠাকুর ও প্রশাসনিক কর্মকর্তা মাসুদ রানার বিরুদ্ধে ব্যাপক অনিয়ম-দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে।এ নিয়ে সরাইলের জনমনে চঞ্চল্যতা সৃষ্টি হয়েছে
. দীর্ঘ নয় বছর ধরে বিভিন্ন কায়দা কৌশল অবলম্ব করে একই পদে ও একই জায়গায় দীর্ঘদিন থেকে বিভিন্ন বিষয়ে চল-চাতুরী করে পল্লী উন্নয়ন বোর্ডের জায়গা, প্রতিষ্ঠান, এবং বিভিন্ন প্রকল্প নিয়ে তাহাদের দুজনের ইচ্ছে মত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে দূর্নীতি করার তথ্য চিত্র ফুটে উঠেছে।
. সূত্রে জানা যায়, ১৯শে ডিসেম্বর ২০২৪ ইং তারিখে দুপুর ১২টা ১৮ মিনিট সরাইল পল্লী উন্নয়ন বোর্ডে পদাবিক কর্মরত ৯জন, জোরা বাড়ি মূল প্রকল্পের ৫ জন। সরকারি কর্মকর্তা ২ জন বিআরডিবি পল্লী উন্নয়ন চেয়ারম্যান রুবেল ঠাকুর। প্রায় ৩০৮ শতক জায়গা সরাইল পল্লী উন্নয়ন বোর্ডের বিভিন্ন প্রকল্পের আছে। এর মধ্যে ২৫৩ শতক পুকুর, কেন্টিন, বাজার, অফিস ভিটি ও দোকান ৩৫টা, আবাসিক ভবন ২ টা, তথ্য অফিস ও জোড়া কোয়ার্টার। প্রাঃত বাজারের ভিটি, অফিস, বাজার, দোকান,মার্কেট ৫৫ শতক এর মধ্যে ৩৫টি দোকান, রাস্তা, বাজার, ভিটি,অফিস জায়গা বিদ্যমান বটে।
. এখানে যে টুকু খালি জায়গা আছে সেই খালি জায়গার ১৮ শতকের উপরে সরাইল পল্লী উন্নয়ন বোর্ডের প্রশাসনিক কর্মকর্তা মাসুদ রানা ও চেয়ারম্যান রুবেল ঠাকুর যোগ সাজশে অসৎ উদ্দেশ্যে বিশাল অংকের টাকা মুনাফা করার জন্য দেওয়ানী মোকদ্দমা নং ৩২/২১ মামলা সরাইল উপজেলা কেন্দ্রীয় সমবায় সমিতি লিমিটেড প্রশাসনিক কর্মকর্তা মাসুদ রানা ও চেয়ারম্যান রুবেল ঠাকুর বাদী হয়ে বনাম ওসমান খাঁ ও মোহাম্মদ আলী বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেন।
. এই মামলায় সরাইল থানা (বিআরডিবি) কেন্দ্রীয় সমবায় সমিতি লিমিটেড চেয়ারম্যান, সাবেক দাগ ৬১০৪ জে এল নং ৪৯ খতিয়ান নং ৭০৫৬ এই দাগে ১৮ শতক জায়গার মামলা চলাকালীন অবস্থায় সঠিক ভাবে মামলাতে লড়াই না করে প্রতিপক্ষের কাছ থেকে বিশাল অংকের টাকা সুবিধা পেয়ে নামকা ওয়াস্তে মামলা পরিচালনা করে চেয়ারম্যান রুবেল ঠাকুর ও কর্মকর্তা মাসুদ রানা। প্রতিমান হয় যে যোগ সাজশে মামলা পরিচালনা করার কারণে ৯/৬/২৪, ২৬/৬/২৪, ৭/৭/২৪, ১১/৭/২৪, ২৪/৭/২৪ইং ঘন ঘন মামলা তারিখ দিয়ে তাড়াতাড়ি মামলা নিষ্পত্তি করেন।
. উক্ত মামলার বিবাদী পক্ষ ওসমান খাঁ ও মোহাম্মদ আলী রায় পেয়ে যায়। ইহাতে সরকার পক্ষ সরাইল থানা কেন্দ্রীয় সমবায় সমিতি লিমিটেড সরকারি ভিটি/বাজার /দোকান /অফিস বিধিমোতাবেক ১৮ শতক জায়গার মূল্য প্রায় ভিটি প্রতি শতকে ৪ লক্ষ ৬৭ হাজার টাকা।
. সরকারি তালিকা ভিটি প্রতি শতক বাজার মুল্য প্রায় ৪০ লক্ষ ৯২ হাজার টাকা। সরকারি তালিকা প্রতি শতক দোকান প্রায় ৬৩ লক্ষ ৪৫ হাজার ৬শত ৪২ টাকা। এই জায়গা শ্রেণি অফিস /ভিটি/ বাজার /দোকান / বাস্তবে চলমান আছে। কিন্তু উক্ত জায়গা বর্তমান বাজার দর প্রতি শতক প্রায় ১ কোটি টাকার উপরে। অনুমেয় হয় যে সরকারের প্রায় ১৮ কোটি টাকা ক্ষতিগস্ত হয়। চেয়ারম্যান রুবেল ঠাকুর ও কর্মকর্তা মাসুদ রানা স্বজণপ্রীতির কারণে সরকারের ১৮ কোটি টাকা ও তৎসহ রাজস্ব ক্ষতিগস্ত হয়।
. উল্লেখিত দাগের ৫৫ শতক সরাইল উপজেলার কেন্দ্রীয় সমবায় সমিতি লিমিটেড পক্ষে চেয়ারম্যান নামে জায়গার শ্রেণি অফিস- বিএস খতিয়ান রেকড ভুক্ত আছে। সরাইল ইউনিয়ন ভূমি অফিসে সূত্রে জানা যায়, অদ্যবধি উক্ত জায়গার শ্রেণির অফিস হিসেবে কোনো খাজনা পরিশোধ করে নাই। প্রকৃত পক্ষে উক্ত জায়গার ভিটি/ দোকান / বাজার ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বটে। এতে করে ক্ষতিগস্ত হচ্ছে সরকারের কোটি কোটি টাকার রাজস্ব।
. ৫৫ শতক জায়গায় বাস্তবে ভিটি, দোকান, বাজার, অফিস সহ ৩৫ টি ভিটি দোকান বিদ্যমান আছে ও বটে। প্রতিটি দোকানের ভাড়া বাবদ ৮ শত টাকা থেকে ৪ হাজর টাকা পর্যন্ত নির্ধারিত আছে। প্রতিটি দোকানের জামানত বাবদ ৪০ হাজার টাকা থেকে ১ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত নির্ধারিত আছে।
. প্রকৃত পক্ষে জামানতের টাকা নেওয়ার সময় চেয়ারম্যান রুবেল ঠাকুর ও মাসুদ রানা যোগ সাজশে ৪০ হাজার টাকা থেকে ১ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত নির্ধারিত জামানত না নিয়ে প্রতিটি দোকান থেকে নির্ধারিত টাকা চেয়ে অতিরিক্ত প্রতিটি দোকান থেকে ৭০ হাজার টাকা থেকে ৬ লক্ষ টাকা জামানত বেশি নেয়। ৪০ হাজার টাকা থেকে ১ লক্ষ ৫০ হাজার টাকার রশিদ দিলেও উপরি নেওয়া ৩০ হাজার টাকা থেকে সাড়ে ৪ লক্ষ টাকা বেশি নেওয়ার টাকা রশিদ দেওয়া হয়নি।
. নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ভুক্তভোগী ৩৫ টি দোকানের মালিকগন মিডিয়া প্রতিনিধি কে জানান, সরাইল উপজেলার বিআরডিবি চেয়ারম্যান রুবেল ঠাকুর ও প্রশাসনিক কর্মকর্তা মাসুদ রানা তাহাদের কাছ থেকে অসৎ উদ্দেশ্যে প্রতিটি দোকান থেকে ন্যায্য জামানত নেওয়ার পরেও প্রতিটি দোকান প্রতি অতিরিক্ত ৩০ হাজার থেকে সাড়ে ৪ লক্ষ টাকা বেশি দেওয়া হয়। উক্ত বেশী নেওয়া টাকা কোনো রকম রশিদ প্রদান করা হয় নাই আমাদেরকে। রশিদ আজ দেবে, কাল দেবে বলে ঘুরায়ে অদ্যবধি রশিদ দেওয়া হয় নাই।
. তাহারা আরও জানান, এই ব্যাপারে ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের কাছে আমাদের সকলের জামানতের বেশি নেওয়া টাকা ফেরত চাই ও তাদের এহেন অন্যায় কাজের বিচার দাবী করছি।
. আরেক ভুক্তভোগী জাহাদ আলী আমাদের মিডিয়া প্রতিনিধি কে জানান, আমি বিআরডিবির ৫ শতক জায়গার জন্য টাকা দিয়েছি, দোকানের জন্য নই, উক্ত টাকার কোন ধরনের কাগজপত্র আমাকে দেয়নি কাগজপত্রে কথা বললে রুবেল বলেন অফিসে আছে।
. এ বিষয়ে সরাইল উপজেলা পল্লী উন্নয়ন বোর্ড (বিআরডিবি) চেয়ারম্যান রুবেল ঠাকুর আমাদের মিডিয়া প্রতিনিধি কে জানান, আমি কোনো দূর্নীতির সাথে জড়িত নই। আমার বিরুদ্ধে অযথা মিথ্যা অভিযোগ আনা হয়েছে,।
. এ বিষয়ে সরাইল উপজেলা পল্লী উন্নয়ন বোর্ড (বিআরডিবি) প্রশাসনিক কর্মকর্তা মাসুদ রানা সাংবাদিক কে জানান,অপসাংবাদিক আমার পিছু লেগেছে। সব কিছু মিথ্যা ঘটনা, আমরা আইন মেনেই করছি। নিউজ করার আগে আমার সাথে দেখা করে চা খেয়ে যাবেন।
. সরাইল উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট মোঃ মোশারফ হোসাইন জানান, সরকারের দায়িত্ব অবহেলা করার কোন সুযোগ নেই, যদি শৃঙ্খলা ভঙ্গ করে তবে চাকরি আইন ২০১৮ বিধি মোতাবেক তদন্ত সাপেক্ষে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।