 
																
								
                                    
									
                                 
														
							 
                    
মোহাম্মদ মনছুরুল ইসলাম চৌধুরী
চকরিয়া হারবাং সন্ত্রাসী মুহিত ও রাবেয়াগং চলাচলের রাস্তা জবরদখল করে বাড়ি নির্মানের অভিযোগ
গত ২৮/১১/২০২৪ইং তারিখ (বৃহস্পতিবার) সকাল আনুমানিক ১০ ঘটিকার সময় সন্ত্রাসী মুহিত উদ্দিন চৌধুরী (৩৫) ও তার বোন রাবেয়া খানম, প্রকাশ রাবু (৪০), পিতা- মৃত মমতাজ উদ্দিন আহমদ চৌধুরী (প্রকাশ তোসন মিয়া), মাতা- মৃত মনোয়ারা বেগম, গ্রাম- হারবাং জমিদার পাড়া, ডাকঘর-হারবাং, উপজেলা-চকরিয়া, জেলা-কক্সবাজার এবং তাদের ভাড়াটিয়া দালাল ওসমান, পিতাঃ অজ্ঞাত, সাং-কৈয়ারবিল, উপজেলাঃ চকরিয়া, জেলাঃ কক্সবাজারসহ আরো জড়িত সন্ত্রাসী বাহিনী কর্তৃক ওয়ারেন্ট অফিসার (অবসরপ্রাপ্ত সেনাসদস্য) মোহাম্মদ মনছুরুল ইসলাম চৌধুরী এর ঘটনাস্থলের/তফসিলোক্ত বাড়ি ভিটা, ০৭টি পরিবারের পুকুর ও বসত বাড়ির সকলের চলাচলের রাস্তা জবরদখল করে বাড়ি নির্মান করার বিষয়ে অভিযোগ পাওয়া যায়।
এ ব্যাপারে উক্ত সেনাসদস্য প্রাপ্ত সংবাদের ভিত্তিতে তার জেঠাত ভাই সাংবাদিক জনাব, মোঃ খোরশেদ আলম চৌধুরী, পিতা-মৃত মোজাহারুল হক চৌধুরী, প্রকাশ লেদু মিয়া (অবঃ পুলিশ), রাশেদুল আনোয়ার, পিতা- মৃত আফতাব উদ্দিন চৌধুরী, প্রকাশ বাদশাহ মিয়া ও চাচাত ভাই এটিএম আফাজ উদ্দিন চৌধুরী (প্রকাশ চিপন), পিতা- মৃত আবু তাহের, প্রকাশ টুনু মিয়া এর সাথে যোগাযোগ ও পরামর্শের ভিত্তিতে ঘটনাস্থল হারবাং জমিদার পাড়া, চকরিয়া গমন করেন। জড়িত সন্ত্রাসীগনকে তাদের বর্নিত বিভিন্ন সন্ত্রাসীমূলক অপকর্ম ও জবরদখল থেকে বিরত থাকার জন্য তাদেরকে বারবার অনুরোধ ও নিষেধ করা সত্ত্বেও তারা আইনের কোন তোয়াক্কা না করে জোর খাটিয়ে বাড়ি ঘর নির্মাণের পায়তারা করে আসছিলেন। এতে তাদেরকে বাঁধা দিলে সন্ত্রাসীগন অশ্লীল ভাষায় গালমন্দ, ভিটা বাড়িঘর থেকে উচ্ছেদ করা হবে, বাড়ী ঘরে থাকতে দেবে না, মিথ্যা মামলায় জড়ানোর, প্রাণে হত্যাসহ লাশ গুম করে ফেলার বিভিন্নভাবে হুমকি প্রদর্শন করে আসছিলেন বলে জানা যায়। এ প্রেক্ষিতে উক্ত ভোগক্তভোগী (অবসরপ্রাপ্ত সেনাসদস্য) গং কর্তৃক সবার পরামর্শ ও সিদ্ধান্ত অনুযায়ী উক্ত সন্ত্রাসী বিবাদীগনের বিরুদ্ধে সবার পক্ষে বাদী হয়ে গত ৩০/১১/২০২৪ইং তারিখে অফিসার ইনচার্জ, চকরিয়া থানা, কক্সবাজার বরাবরে একখানা সাধারণ ডাইরি দায়ের করেন।
উক্ত ওয়ারেন্ট অফিসার (অবসরপ্রাপ্ত সেনাসদস্য) গং কর্তৃক চাচা মৃত মফিজুল হক (প্রকাশ দুদু মিয়া) এর ওয়ারিশানগণ ১। শামশুল ইসলাম (প্রকাশ দুলাল), ২। আব্দুল মালেক, ৩। সাইফুল ইসলাম, ৪। মোঃ মুজাহিদ ও ৫। জাহানারা মুন্নি হতে বিএস খতিয়ান নং ৪১০১ রেকর্ডীয় (বিএস দাগ নং ৬৬০৮) মোতাবেক বিগত ১৬/২/২০২২ইং তারিখে রেজিঃযুক্ত ১১০১ নং কবলা মোতাবেক বাড়ি জায়গা ক্রয় করেন। উক্ত দলিলের স্বপক্ষে তিনি খতিয়ান নং ৪৩৩৮ সৃজনসহ প্রতি বছর নিয়মিতভাবে সরকারি খাজনা পরিশোধ সংক্রান্ত দাখিলা গ্রহন করে শান্তিপূর্ণভাবে বসবাস করে আসছিলেন বলে জানা যায়।
উক্ত ওয়ারেন্ট অফিসার (অবসরপ্রাপ্ত সেনাসদস্য) মোহাম্মদ মনছুরুল ইসলাম চৌধুরী গং কর্তৃক উক্ত তফসিলোক্ত বাড়ি ভিটা ক্রয়ের বিগত বছর পূর্ব থেকে মৃত মফিজুল হক প্রকাশ দুদু মিয়ার ওয়ারিশানগনসহ তাদের অন্যান্য আত্মীয় স্বজনরা সবায় বিবাদীগন ও তাদের মাতা- মনোয়ারা বেগম (বর্তমানে মৃত) কে মৃত মফিজুল হক প্রকাশ দুদু মিয়ার অংশ বাবদ কোন জায়গা জমি ক্রয় করেছেন কিনা এ বিষয়ে তাদেরকে অনেকবার জিজ্ঞেসাবাদ করা হলেও তারা এ ব্যাপারে কোন প্রকার জবাব দেননি, এমনকি কোন প্রকার দলিল/নথিপত্রও দেখাননি বলে ভুক্তভোগীরা জানান। এমনকি প্রয়োজনে তাদেরকে মৃত্যু মফিজুল হক (প্রকাশ দুদু মিয়া) এর জায়গার অংশ নিয়ে দেবার স্বপক্ষে কথাও বলা হয়েছিল বলে সবায় জানান। কিন্তু বিবাদীগনের মাতা মনোয়ারা বেগম (বর্তমানে মৃত)সহ তারা কোন প্রকার সাড়া না দেয়ার কারন তাদের কর্তৃক কোন প্রকার জায়গা ক্রয় না করার বিষয়টি স্পষ্ট প্রতীয়মান হয় বলে ভুক্তভোগীরাসহ সবায় জানান।
উক্ত অবসরপ্রাপ্ত সেনাসদস্য গং কর্তৃক জায়গা ক্রয়ের পূর্বে তাদের সবার বাপ চাচার প্রাপ্ত বাড়ি ভিটার অংশ বিএস খতিয়ান নং ৪১০১ (বিএস খতিয়ান দাগ নং ৬৬০৮) মোতাবেক উক্ত বাড়ি ভিটা জায়গা বেচা-কেনা হয়েছে কিনা উহার সত্যতা যাচাই বাছাইয়ের নিমিত্তে প্রয়োজনীয় তল্লাশিদান করা হয়। তবে তল্লাশীতে উক্ত খতিয়ান মোতাবেক শুধুমাত্র অন্য দুইজন মৃত ব্যক্তির মধ্যে ২৩৬৩/২০-২১ নং মোকদ্দমা আদেশ মতে রেকর্ড মালিক আবু তাহের/মোন্তাজ এর মধ্যে জায়গা ক্রয় বিক্রয় বিষয়ে নথিপত্র অনুযায়ী তল্লাশীতে ধরা পড়ে ও প্রমান পাওয়া যায়। যা খুবই দুঃখ জনক ও উদ্বেগের বিষয় হলো যে, জায়গা ক্রেতা মৃত আবু তাহের তিনি বিগত দীর্ঘ ২২/২৪ বছর পূর্বে ও দাতা মোন্তাজ বিগত ১০/১২ বছর পূর্বে মারা গেছেন বলে জানা যায়। তাহলে, কিভাবে ঐ দুইজন মৃত ব্যক্তির মধ্যে ২৩৬৩/২০-২১ নং মোকদ্দমা আদেশ মতে রেকর্ড অনুযায়ী ২০২০-২০২১ সালে জায়গা ক্রয় বিক্রয় হয় ও মৃত আবু তাহের জায়গার মালিক হন বিষয়টি খতিয়ে দেখাসহ এ ব্যাপারে ভুক্তভোগীগণ ও এলাকার জনসাধারণের পক্ষ থেকে জড়িতদের আইনের আওতায় এনে তাদের বিরুদ্ধে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্হা গ্রহনের জন্য বাংলাদেশ সরকার ও প্রশাসনের প্রতি দৃষ্টি আকর্ষণসহ জোর দাবি জানান।
উক্ত অবসরপ্রাপ্ত সেনাসদস্য গং কর্তৃক গত ১৬/২/২০২২ ইং তারিখে মৃত মফিজুল হক প্রকাশ দুদু মিয়ার ওয়ারিশান হতে বাড়ি ভিটি ক্রয় সংক্রান্ত দলিল নথিপত্র উক্ত বিবাদী গং কর্তৃক চাওয়া হলে উক্ত অবসরপ্রাপ্ত সেনাসদস্য গং কর্তৃক তাদের দলিল নং ১১০১ তারিখ ১৬/২/২০২২ ইংসহ সৃজনকৃত খতিয়ান ও সরকারি খাজনার দাখিলা সংক্রান্ত সমূদয় নথিপত্র বিবাদী রাবেয়া খানম প্রকাশ রাবু গংকে দেয়া হয়।
বিবাদীগনের পিতাঃ মমতাজ উদ্দিন চৌধুরী, প্রকাশ তোসন মিয়া (মৃত), পিতা- মৃত সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী কর্তৃক দাতা মফিজুল হক, প্রকাশ দুদু মিয়া (মৃত) একই পিতা পূর্ব পুরুষের আরএস খতিয়ান নং ২৭১৪ অনুযায়ী গত ১১/২/৮৫ ইং তারিখে নকল দলিল নং ৬৭৯ মোতাবেক ছাপ কবলা সংখ্যা ৩,৫০০/- ০৭ শতক (কিন্তু বাপ চাচার জন প্রতি শুধুমাত্র প্রাপ্ত অংশ আড়াই কড়ার একটু বেশি/তিন কড়ার কম জায়গা বনে/প