1. ekhonbartabd@gmail.com : দৈনিক এখন বার্তা : দৈনিক এখন বার্তা
  2. info@www.ekhonbarta.com : দৈনিক এখন বার্তা :
সোমবার, ১৭ মার্চ ২০২৫, ০৮:১৩ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
নারায়ণগঞ্জে শ্রমিক হত্যা মামলায় ৩ জনের যাবজ্জীবন কক্সবাজার ঈদগাঁওতে জমি সংক্রান্ত বিরোধের জেরে ১ গুলি করে হত্যা চান্দগাঁও থানার বিশেষ অভিযানে অসামাজিক কাজে লিপ্ত ও ভিন্ন মামলায় নারীসহ ৯ জনকে আটক  ভিক্ষুক নারীকে রাত্রিবেলা তুলে নিয়ে ধর্ষন,সিএনজি চালক আটক চব্বিশে ছাত্র-জনতা-সৈনিকদের গণঅভ্যুত্থানই গণতন্ত্র, ড. ইউনূসের সরকার নির্বাচিত: ফরহাদ মজহার টেকনাফে নদী থেকে ২৬ জেলেকে ধরে নেওয়া,  আরাকান আর্মির কাছ থেকে ফেরত আনল বিজিবি, রোহিঙ্গা ক্যাম্পে প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস ও জাতিসংঘের মহাসচিব কক্সবাজার উখিয়ায় দুষ্কৃতিকারীর গুলিতে বন্যহাতির মৃত্যু প্রধান উপদেষ্টার কক্সবাজার সফর ঘিরে দ্রুত ৫০০ শয্যার হাসপাতালের জোর দাবি কিডনি চিকিৎসা সহজলভ্য করতে হবে: মেয়র শাহাদাত

চট্টগ্রাম: খাওয়ার অনুপযোগী হয়ে পড়া ৭৭ টন আদা ও কমলা ধ্বংস করেছে  কাস্টম 

উৎসবের আলো
  • প্রকাশিত: সোমবার, ১৮ নভেম্বর, ২০২৪
  • ২৫ বার পড়া হয়েছে

 

চট্টগ্রাম: খাওয়ার অনুপযোগী হয়ে পড়া ৭৭ টন আদা ও কমলা ধ্বংস করেছে  কাস্টম

লায়ন চৌধুরী আনোয়ারুল আজিম

৭৭ টন আদা ও কমলা ধ্বংস করলো কাস্টমস .
চট্টগ্রাম: খাওয়ার অনুপযোগী হয়ে পড়া ৭৭ টন আদা ও কমলা ধ্বংস করেছে চট্টগ্রাম কাস্টম হাউস।

সোমবার (১৮ নভেম্বর) নগরের হালিশহরে চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের ডাম্পিং স্টেশনে চারটি কনটেইনারে থাকা এসব পণ্য ধ্বংস করা হয়।

চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের ডেপুটি কমিশনার সাইদুল ইসলাম  জানান, চট্টগ্রাম বন্দর থাকা ২১টি নিলাম অযোগ্য কনটেইনারের বিভিন্ন পণ্য ধ্বংসের বিষয়ে চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের ধ্বংস বিষয়ক কমিটি সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এর প্রেক্ষিতে আজ ধ্বংস বিষয়ক কমিটির সদস্যদের উপস্থিতিতে এসব কনটেইনারের পণ্য ধ্বংসের কার্যক্রম শুরু হয়েছে।

তিনি জানান, প্রথম দিন ৪টি কনটেইনারে থাকা ৫৩ টন ৪৯০ কেজি আদা ও ২৩ টন ৪৬২ কেজি কমলা চসিকের ডাম্পিং ইয়ার্ডে যথাযথ প্রক্রিয়ায় ধ্বংস করা হয়েছে। ধ্বংসের এ কার্যক্রম কাল মঙ্গলবারও চলবে।

সূত্র জানায়, চট্টগ্রাম বন্দরে আমদানি পণ্যের কনটেইনার নামার পর দেশে পণ্যের দাম কমে যাওয়ায় লোকসানের আশঙ্কা, মামলা, মিথ্যা ঘোষণায় চালান আটক, কোম্পানি দেউলিয়া হওয়াসহ নানা কারণে খালাস নেন না অনেকে। নির্দিষ্ট সময় পর বন্দর কর্তৃপক্ষ এসব কনটেইনারের তালিকা কাস্টম হাউসকে দিয়ে থাকে নিলাম বা ধ্বংস করার জন্য।

কিন্তু জনবল সংকট, নিলাম প্রক্রিয়ার দীর্ঘসূত্রতা, নানা জটিলতার কারণে নিলাম ও ধ্বংস কার্যক্রম পরিচালনায় দেরি হয়। এতে এক দিকে ডলারে আমদানি করা এসব পণ্যের গুণগতমান নষ্ট, মেয়াদোত্তীর্ণ ও ব্যবহার অনুপযোগী হয়ে পড়ে। অন্যদিকে শিপিং এজেন্টগুলোর কনটেইনার বছরের পর বছর আটকে থাকে। বন্দর ও কাস্টম ফি, শুল্ক হারায়।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
 
১০১১১২১৩১৪১৫১৬
১৭১৮১৯২০২১২২২৩
২৪২৫২৬২৭২৮২৯৩০
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
ওয়েবসাইট ডিজাইন: ইয়োলো হোস্ট