মুহাম্মদ আলী স্টাফ রিপোর্টঝঃ
বান্দরবানের সদর লামা, আলীকদম ও নাইক্ষ্যংছড়ি এ ৪টি উপজেলায় পর্যটক ভ্রমণের উপর নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার এবং তাদের ভ্রমণে উৎসাহ করায় প্রধান উপদেষ্টা এবং উপদেষ্টামন্ডলীসহ বান্দরবান জেলার সকল কর্মকর্তাবৃন্দকে কৃতজ্ঞতা জানিয়ে জেলার সকল আবাসিক হোটেলে ৩৫পারসেন্ট, সকল রিসোর্টে ২৫পারসেন্ট, খাবার হোটেল এন্ড রেষ্টুরেন্টে ১০পারসেন্ট, পর্যটকবাহী জীপ, কার, মাইক্রোবাস (চাঁদের গাড়ী) এ ২০পারসেন্ট এবং পর্যটকবাহী সিএনজি ও মাহিন্দ্রা (থ্রি-হুইলার) এ ২০পারসেন্ট ডিসকাউন্টের ঘোষনা দেন। বৃহষ্পতিবার (৭নভেম্বর) সকালে শহরের গ্র্যান্ড ভ্যালী হোটেলের রেস্টুরেন্টে সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে পর্যটন সংশ্লিষ্ট নেতারা এ ঘোষনা দেন। এসময় তারা বলেন, বান্দরবানে রয়েছে অসংখ্য পাহাড়, ঝর্ণা, নদীপথ, বিভিন্ন পর্যটন স্পটসহ নানা দৃষ্টিনন্দন প্রকৃতির লীলাভূমি। দীর্ঘদিন ধরে বন্ধ থাকায় দেশি বিদেশী পর্যটকরা এসব দৃশ্য উপভোগ করা থেকে বিরত ছিল। পাশাপাশি পর্যটকদের জন্য সাজিয়ে রাখা হোটেলমোটলে ব্যবসায়ীরাও লোকসান গুনেছে। দীর্ঘদিন পরে হলেও বান্দরবানের বিপর্যস্ত পর্যটন খাতকে দেশী ও বিদেশী পর্যটকদের জন্য খুলে দেয়ায় খুবই খুশি হয়েছি। আশা করছি এখন থেকে পর্যটকরা অনায়াসে বান্দরবানে আগেরমত ঘুরে বেড়াতে পারবে। এসময় প্রেস ক্লাবের সাবেক সভাপতি অধ্যাপক ওসমান গনি, বান্দরবান জেলা পর্যটন সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ী সমন্বয় পরিষদের আহ্বায়ক মো: নাছিরুল আলম, সদস্য সচিব মো: সিরাজুল ইসলাম, হোটেল-মোটেল ও রেষ্টুরেন্ট মালিক সমিতির সেক্রেটারী মো: জসিম উদ্দিনসহ বান্দরবান জেলা পর্যটন সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ী সমন্বয় পরিষদের নেতা ও সাংবাদিকরা উপস্থিত ছিলেন।